নওগাঁর পোরশায় নিজ ঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৩ জুলাই) সকালে উপজেলার নিভৃত গ্রাম শীতলি ফকিরপাড়ায় নিজ ঘরে বিছানা থেকে স্ত্রীর ও স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন: একই এলাকার মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে হাই বাবু (৪৭) ও তার স্ত্রী মোমেনা বেগম (৩৫)।
স্বজনরা জানান, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন হাই বাবু ও তার স্ত্রী মোমেনা। আজ সকালে যখন ঘুম থেকে উঠে ছোট মেয়ে দেখে মায়ের নিথর হয়ে পড়ে আছেন বিছানায়, আর বাবার মরদেহ ঝুলছিল রশিতে।
পরে ভীত, শোকাহত ছোট মেয়েটি ঘরের দরজা খুলে ছুটে যায় প্রতিবেশীদের কাছে। মুহূর্তেই কান্নার রোল পড়ে যায় পুরো গ্রামে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, ওই স্বামী ও স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহ থেকে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।
বুধবার (২৩ জুলাই) সকালে উপজেলার নিভৃত গ্রাম শীতলি ফকিরপাড়ায় নিজ ঘরে বিছানা থেকে স্ত্রীর ও স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
নিহতরা হলেন: একই এলাকার মৃত আব্দুল জব্বারের ছেলে হাই বাবু (৪৭) ও তার স্ত্রী মোমেনা বেগম (৩৫)।
স্বজনরা জানান, প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন হাই বাবু ও তার স্ত্রী মোমেনা। আজ সকালে যখন ঘুম থেকে উঠে ছোট মেয়ে দেখে মায়ের নিথর হয়ে পড়ে আছেন বিছানায়, আর বাবার মরদেহ ঝুলছিল রশিতে।
পরে ভীত, শোকাহত ছোট মেয়েটি ঘরের দরজা খুলে ছুটে যায় প্রতিবেশীদের কাছে। মুহূর্তেই কান্নার রোল পড়ে যায় পুরো গ্রামে। খবর পেয়ে পুলিশ মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
পোরশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বক্কর সিদ্দিক জানান, ওই স্বামী ও স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পারিবারিক কলহ থেকে এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে এলে প্রকৃত কারণ নিশ্চিত হওয়া যাবে।